শাহরুখপুত্র আরিয়ান খানের মাদক মামলার তদন্তে প্রচুর অনিয়ম ছিল। নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর অভ্যন্তরীণ তদন্তে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। এই মামলায় তদন্তের দায়িত্বে থাকা সাত-আটজন কর্মকর্তার ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তাদের সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে।
পরে মুম্বাই হাইকোর্ট আরিয়ানের জামিন মঞ্জুর করেন। চলতি বছরের মে মাসে আরিয়ানকে মামলা থেকে ইস্তফা দেয় নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো ।
এনসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, শাহরুখপুত্রের বিরুদ্ধে মাদকের কোনো ধরনের প্রমাণ মেলেনি। এসবের মধ্যেই আরিয়ানের গ্রেপ্তারি ও মাদক মামলায় তদন্তের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা সমীর ওয়াংখেড়েকে বদলির নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপরই মামলায় দায়িত্ব নেয় নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর বিশেষ তদন্তকারী দল।
বিশেষ এই তদন্তকারী দলই মঙ্গলবার এনসিবির দিল্লি হেডকোয়ার্টারে ভিজিলেন্স রিপোর্ট জমা দিয়েছে। তাতে আরিয়ানের মামলার দায়িত্বে থাকা সাত থেকে আটজন এনসিবি কর্মকর্তাকে সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে। পাশাপাশি আরিয়ানের মামলায় বহু অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়েছে। অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের অভিপ্রায় নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। একইসঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে।